গত শনিবার তিন বন্ধু মিলে দেখে আসলাম বলাকা সিনেমা হলে মেহের আফরুজ শাওন পরিচালিত হুমায়ুন স্যার এর গল্প অবলম্বনে বাংলা চলচিত্র কৃষ্ণপক্ষ।
চলচিত্রটি দেখার উদ্দেশ্য হল দুইটি।
১- পঠিত গল্পটি চলচিত্রের সাথে মিলকরন,
২- পরিচালক হিসেবে হুমায়ুন সৃষ্ট মেহের আফরুজ শাওন এর কাজ দেখা।
এবার আশা যাক মূল গল্পে.......
কৃষ্ণপক্ষ উপন্যাস এর সাথে চলচিত্রটির সামান্য পরিবর্তন লক্ষ করা যায়। দুই একটা বিষয় পরিবর্তন এসেছে।পরিবর্তন আানাতেই যেন চলচিত্রটি নতুন এক মাত্রা পেল। যারা উপন্যাস টি পড়েছেন তারা বুঝতে পারবেন। এবার একটু গল্পে আসি....
গল্পের প্রধান চরিত্র অরু ও মুহিব।মুহিব ছোটবেলা থেকেই তার একমাত্র বোনের বড়িতে থাকেন।এখান থেকেই সে পড়া লেখা সম্পন্ন করেন।একদিন অরু ও মুহিব সিদ্ধান্ত নিল যে তারা পরিবারে না জানিয়ে বিয়ে করবে।সিদ্ধান্ত মোতাবেক বিয়ে সম্পন্নও করে ফেলল তারা দুই জন।তার পর অরু ও মুহিবের জীবনে কি ঘটল তা জানার জন্য আপনাকে সিনেমা হলে গিয়ে সিনেমাটি দেখতে হবে।
এবার আসাযাক চরিত্রে......
মুহিব চরিত্রে অভিনয় করেছে রিয়াজ।রিয়াজ নিঃসন্দেহ একজন ভাল অভিনেতা। চরিত্রেরর জন্য একদম যোগ্য।
আর অরু চরিত্রে অভিনয় করেছে মাহি।পূর্বে মাহির অভিনয়ে হাল্কা জরতা থাকলেও এই সিনেমাটিতে মাহি তার শ্রেষ্ঠ অভিনয় দিয়েছেন। এর জন্য আমি শাওন ম্যামকে অসংখ ধন্যবাদ জানাই।
এবার আসাযাক সিনেমা হল প্রসঙ্গে.....
মাত্র ১৬ টি সিনেমা হলে মুক্তি এই বিষয়ে আর কিছু বললাম না।
গ্রুপ এ প্রায় শুনে থাকি সিনেমা হলে দর্শক নেই। কিন্তু আলহাম্দুলিল্লাহ আমি যতবার গিয়েছি হল ভর্তি দর্শক ছিল।এখানেও এর ব্যাতিক্রম কিছু ঘটে নি।।
মুভিটি যেহেতু রুমান্টিক সেহেতু আমি বলাকায় কাপলদেরি বেশি দেখেছি,অনেকে আাবার ফুল পরিবার নিয়ে গিয়েছেন।
মুভি শেষ হবার পরে লক্ষ করলাম যে আমার পাশের সিটের ভাইয়া এবং সম্ভবত উনার স্ত্রী কান্না করতেছে এবং সামনে পিছে অনেকের চোখেই পানি দেখতে পেলাম।একটা মুভি হৃদয়ের কতটা কাছে দিয়ে গেলে মানুষ কাঁদতে পারে।
চলচিত্রটি দেখার উদ্দেশ্য হল দুইটি।
১- পঠিত গল্পটি চলচিত্রের সাথে মিলকরন,
২- পরিচালক হিসেবে হুমায়ুন সৃষ্ট মেহের আফরুজ শাওন এর কাজ দেখা।
এবার আশা যাক মূল গল্পে.......
কৃষ্ণপক্ষ উপন্যাস এর সাথে চলচিত্রটির সামান্য পরিবর্তন লক্ষ করা যায়। দুই একটা বিষয় পরিবর্তন এসেছে।পরিবর্তন আানাতেই যেন চলচিত্রটি নতুন এক মাত্রা পেল। যারা উপন্যাস টি পড়েছেন তারা বুঝতে পারবেন। এবার একটু গল্পে আসি....
গল্পের প্রধান চরিত্র অরু ও মুহিব।মুহিব ছোটবেলা থেকেই তার একমাত্র বোনের বড়িতে থাকেন।এখান থেকেই সে পড়া লেখা সম্পন্ন করেন।একদিন অরু ও মুহিব সিদ্ধান্ত নিল যে তারা পরিবারে না জানিয়ে বিয়ে করবে।সিদ্ধান্ত মোতাবেক বিয়ে সম্পন্নও করে ফেলল তারা দুই জন।তার পর অরু ও মুহিবের জীবনে কি ঘটল তা জানার জন্য আপনাকে সিনেমা হলে গিয়ে সিনেমাটি দেখতে হবে।
এবার আসাযাক চরিত্রে......
মুহিব চরিত্রে অভিনয় করেছে রিয়াজ।রিয়াজ নিঃসন্দেহ একজন ভাল অভিনেতা। চরিত্রেরর জন্য একদম যোগ্য।
আর অরু চরিত্রে অভিনয় করেছে মাহি।পূর্বে মাহির অভিনয়ে হাল্কা জরতা থাকলেও এই সিনেমাটিতে মাহি তার শ্রেষ্ঠ অভিনয় দিয়েছেন। এর জন্য আমি শাওন ম্যামকে অসংখ ধন্যবাদ জানাই।
এবার আসাযাক সিনেমা হল প্রসঙ্গে.....
মাত্র ১৬ টি সিনেমা হলে মুক্তি এই বিষয়ে আর কিছু বললাম না।
গ্রুপ এ প্রায় শুনে থাকি সিনেমা হলে দর্শক নেই। কিন্তু আলহাম্দুলিল্লাহ আমি যতবার গিয়েছি হল ভর্তি দর্শক ছিল।এখানেও এর ব্যাতিক্রম কিছু ঘটে নি।।
মুভিটি যেহেতু রুমান্টিক সেহেতু আমি বলাকায় কাপলদেরি বেশি দেখেছি,অনেকে আাবার ফুল পরিবার নিয়ে গিয়েছেন।
মুভি শেষ হবার পরে লক্ষ করলাম যে আমার পাশের সিটের ভাইয়া এবং সম্ভবত উনার স্ত্রী কান্না করতেছে এবং সামনে পিছে অনেকের চোখেই পানি দেখতে পেলাম।একটা মুভি হৃদয়ের কতটা কাছে দিয়ে গেলে মানুষ কাঁদতে পারে।