Monday 29 October 2018

Mission: Impossible – Fallout | MediaScope | Syful Thakur

Mission: Impossible – Fallout(2018)
When Ethan Hunt's ex-wife asked Luther "How's Ethan?" Then Luther replied, " Well you know, same old Ethan".
So if anyone asked me, how was the Mission: Impossible- Fallout? My answer will be like the same old mission: impossible.
This film is said to be as the best film of this franchise. Maybe it's for the action scene which seems more realistic than the previous films. But I didn't understand that, why don't they shoot some new thing, why don't they come up with a new idea. They were always telling the same stories with several plot twist. Yes, this film also has plot twist with some brilliant action scene. One thing I also like to mention that I am tired of watching the car racing scene. There is nothing new in this scene the old hide and seek thing, drifting, speed up the car. It is like the national things in every action-packed film.
More or less this film is infotainment. I have enjoyed a couple of action scene. There was an action scene in a washroom which I have enjoyed most and that was the fist fight. The ending helicopter fight was good. Tom cruise performance was brilliant as usual. Look at the picture I have uploaded and look at the expression he was given. Absolutely brilliant. I didn't like ouSupermanan Henry Cavill performance.
So I think many of you watched it earlier. You may have different arguments..

Friday 19 October 2018

জয়া আহসানের প্রযোজনায় অনম বিশ্বাসের প্রথম ছবি 'দেবী- মিসির আলি প্রথমবার'।

দেবী আয়নাবাজি খ্যাত স্ক্রিপ্ট রাইটার অনম বিশ্বাসের প্রথম পরিচালিত ছবি। প্রযোজনায় আছেন আমাদের প্রিয় জয়া আহসান। তাছাড়া সরকারী অনুদান প্রাপ্ত ছবি। হুমায়ুন আহমদের দেবীর কথা চিন্তা করলেই তিনটা চরিত্র মাথায় আসে রানু, নীলু এবং মিসির আলী। এই তিনটি চরিত্রের উপর ভর করে এগিয়ে গিয়েছে অনম বিশ্বাসের ছবি ‘দেবী’।
আজকে সকাল ১০:৩০ টার শোতে বলকায় দেবী দেখেছি। ১০ :১৫ নাগাদ দেবী টিম সিনেমা হলে হাজির। দেবী সিনেমার প্রথম শো উৎসর্গ করলেন প্রয়াত সঙ্গিতশিল্পী লিজেন্ড আইয়ুব বাচ্চুকে।


দেবী শুরু হয় ১৭৫৮ সালের একটি ঘটনা প্রবাহ দিয়ে। যার লেজ ধরেই মূলত গোটা সিনেমাটা আগানো। শুরুটা বেশ ইন্টারেস্টিং ছিল। বেশ নড়েচড়ে বসেছিলাম। কিন্তু অল্পকিছু সময় পর আগ্রহটা আবার হারিয়ে ফেললাম। ডার্ক হরর ফিল্মে অনুপম রায়ের মেকী গলার গান নিয়ে ভয়ে ছিলাম। যা ভয় পেয়েছিলাম তাই করলো। যখনি গল্পের ভিতরে ঢুকলো তখনি এরকম আচমকা গান। যদিও গান পুরোটা দেয় নি।এভাবেই গল্পের মোড়ক খুলে প্রথমার্ধের সমাপ্ত ঘটলো। ছবির দ্বিতীয়ার্ধ আমার বেশ ভালো লেগেছে। মূলত গল্পের ইন্টারেস্টিং অংশগুলো সব এখানেই। কিন্তু প্রবলেম হচ্ছে বেশ তাড়াহুড়া করে ছবি শেষ করার একটা প্রচেষ্টা লক্ষণীয় ছিল। যারা ছবি দেখেছেন তারা বলতে পারবেন। বিশেষকরে ছবির শেষাংশের দৈর্ঘ্য আরেকটু ল্যান্থি করার প্রয়োজন ছিল। এছাড়াও উপন্যাসে যা ছিল গোটা ছবিতে ঠিক তাই রয়েছে। নতুন কিছু তেমন নেই। এক্ষেত্রে যারা নতুন কিছু খুঁজছিল আশাহত হয়েছি। গল্পের তেমন পরিবর্তন না হওয়ায় অনেকে আবার খুশিও হয়েছেন। ছবির গল্পের প্রাসঙ্গিকতার সাথে সামঞ্জস্য রেখে একটি দৃশ্যে করে মেটাল মিউজিক বেজে উঠেছিল। যা এই ছবির জন্রার সাথে সামঞ্জস্য। ডিউরেশন আরেকটু বেশী হলে ব্যক্তিগতভাবে এঞ্জয়েবল হতো। দেবী নিয়ে আমার এরকমই মিশ্র অনুভূতি।


নীলু চরিত্রে শবনাম ফারিয়ার কাস্টিং সবথেকে ভালো হয়েছে। প্রতিটি সংলাপের উচ্চারণ, এক্সপ্রেশন সবকিছু ভালো ছিল। এদিক থেকে আনিস সাহেব বা অনিমেষ আইচ এর চরিত্র বড্ড বেমানান। ডাইলগ ডেলিভারিতে নার্ভাসনেস, এক্সপ্রেশন বা বডি ল্যাঙ্গুয়েজে অপরিপক্বতা। সাথে জয়া আহসানের মত পটু অভিনেতা থাকার কারনেও এরকমটা হতে পারে। জয়া আহসানও যে এই ছবিতে খুব একটা ভালো করেছে তা নয়। রানু(জয়া) ও নীলুর(শবনাম ফারিয়া) সংলাপের একটি দৃশ্যে পাশের থেকে আমার ফ্রেন্ড বলে উঠলো জয়া এরকম লেসবো লেসবো লুক দিচ্ছে কেন। আমি আবার বললাম গল্পটা পড়ার সময় আমারও এরকমটা মনে হয়েছিল। জয়া আহসান ভালো অভিনেত্রী। উনার ক্ষেত্রে এরকমটা হওয়ার কারন হচ্ছে চরিত্রটাকে বেশী সিরিয়াসলি নেওয়া। যারফলে কিছুটা ওভারএক্টিং চোখে পরেছে। দোষটা অবশ্য পরিচালকের। এগুলো খেয়াল করা উচিৎ ছিল। তাছাড়া বেশকয়েক যায়গার এক্সপ্রেশন তাকিয়ে থাকার মতো ছিল। মিসির আলী চরিত্রে চঞ্চলকে অনেকেই মানতে নারাজ। আমার আবার মন্দ লাগে নাি। বইয়ের মতোই হতে হবে এমনতও কোন নিয়ম নেই। চঞ্চলের ভয়েজটা আমার ভালো লেগেছে। অন্যদের কেমন লাগলো জানি না। দর্শক হাসানোর জন্য কিছু কিছু যায়গায় মিসির আলী চরিত্রকে লেইমভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে। যা দৃষ্টিকটু লাগলো। তাছাড়া ব্যক্তিগতভাবে মিসির আলীকে নিয়ে আমার কোন আক্ষেপ নেই। তবে মিসির আলীর জ্ঞানের পরিধি এখানে ভালোভাবে প্রকাশিত হয় নি। যেরকমটা আমরা বইয়ে পড়েছি। শেষাংশে আরেকটু সময় দিলে ইরেশ জাকের এর চরিত্রটা আরেকটু সুন্দরভাবে জাস্টিফাই হতো।


ছবির ব্যাকগ্রাউন্ড স্কোর ভালো ছিল। এডিটিং এ ছিলেন শিমুল চন্দ্র বিশ্বাস।যথেষ্ট ভাল কাজ করেছেন শিমুল দা। সাউন্ড এর ব্যাপারটা যারা স্টার সিনেপ্লোক্সে দেখেছেন তারা হয়তো আরও ভালো উপভোগ করেছেন। গোটা ছবিতে ডার্ক টোন ছিল। আন্তর্জাতিক ছবির মান হিসেবে আহামরি না হলেও, বাংলাদেশের এই প্রথম এই জন্রার কাজ হিসেবে, বেশ ভালো কাজ। এই ধাচের কাজ আরও হোক এমনটাই চাচ্ছি।

https://www.youtube.com/watch?v=_v9eIPXXBig&t=10s


Debi Download link : হলে গিয়ে দেখে আসুন। 

Wednesday 17 October 2018

The Trial (1962)



The Trial (1962)
Director: Orson Welles
Few police officers came into the Josef K's room and told him that he was under arrest. But they did not tell him in which charge they accused him. At the beginning of this film, several times Josef K Asked them about the charge, but they ignored it precisely. Later he tried to find out of his charge of accusation.
While I was watching, It seems like I was watching someone's nightmare. The trial room, the people who work in Josef's office, everything looks like dramatic not the usual one, not the realistic one. The allegorical power of this film is so strong. Though I didn't get it at all. Need to read some good stuff about this film. The several cameras works, especially the long shots were too good. It's like every frame is trying to say something but I didn't get it.
Let me explained what I understand about this film. I think this film is trying to portrait as the whole world is like a trial and we are now searching for the answer why we are here now. In which charge we are accused.

LIVE FROM DHAKA | ABDULLAH MUHAMMAD SAAD | MEDIASCOPE

LIVE FROM DHAKA “ আমি কোন নবি-রাসূল নয়, আমি একটা মানুষ, আমার সহ্যের একটা লিমিট আছে।“ -       সাজ্জাদ  (লাইভ ফ্রম ঢাকা) আমাদের ...