|Avengers: infinity war|
ইনফিনিটি ওয়ারের যেসব স্পইলার আকাশে বাতাসে উড়ছে। ওইগুলোকে উড়তে দেন। ঐগুলো জানলেও আপনি স্পইলড বা ক্ষতিগ্রস্থ হবেন না। লোগান যখন দেখেছিলাম, লোগানের শেষ পরিণতি জানা ছিল তাও মুভির প্রতি ভালো লাগা একটুও কমেনি।
ইনফিনিটি ওয়ারের যেসব স্পইলার আকাশে বাতাসে উড়ছে। ওইগুলোকে উড়তে দেন। ঐগুলো জানলেও আপনি স্পইলড বা ক্ষতিগ্রস্থ হবেন না। লোগান যখন দেখেছিলাম, লোগানের শেষ পরিণতি জানা ছিল তাও মুভির প্রতি ভালো লাগা একটুও কমেনি।
মার্ভেলের মুভিতে সবসময় একটু এন্টারটেইনমেনট উপাদান বেশী থাকে। মুভি দেখবো উপভোগ করবো শেষ। এগুলো নিয়ে অনেক সিনেমা প্রেমিক, ক্রিটিক্সদের আক্ষেপের শেষ ছিল না। ইনফিনিটি ওয়ার মনে হল এতসব আক্ষেপের সমাধান। এরকম একটা ফিল্ম বানানোর জন্যই বোধয় মারভেল এতো বছর ধরে চরিত্রগুলো গুছাচ্ছিলো।
ব্যক্তিগতভাবে আমি এরকম সিকয়েন্স মুভির পক্ষে না। আমার মতে দর্শক হলে যাবে দুই আড়াই ঘণ্টার একটা মুভি উপভোগ করবে, মুভিটা এখানেই শেষ হবে। কয়েকদিন পর আবার যাবে আরেকটা অন্য গল্পের মুভি দেখতে। মুভির একটা পর আরেকটা সিকয়েন্সকে মুভি বলা চলে না, এগুলো সিরিজ হয়ে যায়। সম্পূর্ণ ব্যক্তিগত মতামত মতের পার্থক্য থাকা স্বাভাবিক।
ইনফিনিটি ওয়ার নিয়ে ফেবুতে একটা পোস্ট দেখা যাচ্ছে যে ইনফিনিটি ওয়ার দেখতে হলে আগে এই সতের আঠারোটা মুভি দেখতে হবে। সিকয়েন্স মুভিগুলোর এই একটা প্রবলেম আপনি যদি আগের ফিল্মগুলো দেখে না থাকেন তাহলে আপনার জন্য চরিত্রগুলো ধরা খুব কঠিন হয়ে পরবে। তবে মারভেল চেষ্টা করেছে যাতে করে নতুনদের মুভি বুঝতে কষ্ট না হয়। কিন্তু আপনি যদি আগের মুভি গুলো দেখে না থাকেন তাহলে চরিত্রগুলো আপনাকে ভাবাবে না। এই মুভিটা আগের মুভিগুলোর মত না , এই মুভিটা আপনাকে যেমন হাসাবে তেমনি চরিত্রগুলোর সাথে ইমোশনাল এটাচমেন্ট তৈরি করবে।তাই আগেরগুলো না দেখে আপনি এই মুভিটা দেখে মজা পেলেও তেমন আহামরি কিছু মনে হবে না।
মুভির বেশকয়েকটা অংশ আলোচনা করার মত ছিল। দর্শক যাতে করে স্পইলড না হয় সে জন্য আলোচনা করা হলো না। মারভেলের আগের মুভিগুলোই ছিল যে, ভিলেইন যতই পওারফুল হোক না কেন ভিলেইনের শেষ পরিনতি সবার জানা ছিল। মুভির পরের সিকোয়েন্সে কি হবে তাও প্রেডিক্টেবল ছিল। এখানে এরকমটার সুযোগ কম।সবমিলিয়ে মুভি উপভোগ্য এবং বেশ ভালো। অনেকে এই মুভিকে সর্বকালের সর্ব শ্রেষ্ঠ মুভি বলতেছে। এগুলো ইগনোর করা ভালো। যারা বলছে তারা খুব বেশী আবেক প্রবণ হয়ে বলছে।
ব্যক্তিগতভাবে আমি এরকম সিকয়েন্স মুভির পক্ষে না। আমার মতে দর্শক হলে যাবে দুই আড়াই ঘণ্টার একটা মুভি উপভোগ করবে, মুভিটা এখানেই শেষ হবে। কয়েকদিন পর আবার যাবে আরেকটা অন্য গল্পের মুভি দেখতে। মুভির একটা পর আরেকটা সিকয়েন্সকে মুভি বলা চলে না, এগুলো সিরিজ হয়ে যায়। সম্পূর্ণ ব্যক্তিগত মতামত মতের পার্থক্য থাকা স্বাভাবিক।
ইনফিনিটি ওয়ার নিয়ে ফেবুতে একটা পোস্ট দেখা যাচ্ছে যে ইনফিনিটি ওয়ার দেখতে হলে আগে এই সতের আঠারোটা মুভি দেখতে হবে। সিকয়েন্স মুভিগুলোর এই একটা প্রবলেম আপনি যদি আগের ফিল্মগুলো দেখে না থাকেন তাহলে আপনার জন্য চরিত্রগুলো ধরা খুব কঠিন হয়ে পরবে। তবে মারভেল চেষ্টা করেছে যাতে করে নতুনদের মুভি বুঝতে কষ্ট না হয়। কিন্তু আপনি যদি আগের মুভি গুলো দেখে না থাকেন তাহলে চরিত্রগুলো আপনাকে ভাবাবে না। এই মুভিটা আগের মুভিগুলোর মত না , এই মুভিটা আপনাকে যেমন হাসাবে তেমনি চরিত্রগুলোর সাথে ইমোশনাল এটাচমেন্ট তৈরি করবে।তাই আগেরগুলো না দেখে আপনি এই মুভিটা দেখে মজা পেলেও তেমন আহামরি কিছু মনে হবে না।
মুভির বেশকয়েকটা অংশ আলোচনা করার মত ছিল। দর্শক যাতে করে স্পইলড না হয় সে জন্য আলোচনা করা হলো না। মারভেলের আগের মুভিগুলোই ছিল যে, ভিলেইন যতই পওারফুল হোক না কেন ভিলেইনের শেষ পরিনতি সবার জানা ছিল। মুভির পরের সিকোয়েন্সে কি হবে তাও প্রেডিক্টেবল ছিল। এখানে এরকমটার সুযোগ কম।সবমিলিয়ে মুভি উপভোগ্য এবং বেশ ভালো। অনেকে এই মুভিকে সর্বকালের সর্ব শ্রেষ্ঠ মুভি বলতেছে। এগুলো ইগনোর করা ভালো। যারা বলছে তারা খুব বেশী আবেক প্রবণ হয়ে বলছে।
No comments:
Post a Comment