Friday, 29 March 2019

LIVE FROM DHAKA | ABDULLAH MUHAMMAD SAAD | MEDIASCOPE

LIVE FROM DHAKA


আমি কোন নবি-রাসূল নয়, আমি একটা মানুষ, আমার সহ্যের একটা লিমিট আছে।“
-      সাজ্জাদ  (লাইভ ফ্রম ঢাকা)

আমাদের একটা ডিরেক্টর আছে, আব্দুল্লাহ মুহাম্মদ সাদ। সে জানে কিভাবে ফিল্ম বানাতে হয়। সে একটা ফিল্ম বানিয়েছে। সে একটা আন্তর্জাতিক মানের ফিল্ম বানিয়ে পুরষ্কার-টুরস্কার জিতে বসে আছে। আর আমারা বসে আছি সেই কবে থেকে দেখবো বলে। মাঝখানে একটা ট্রেইলার আর দীর্ঘ অপেক্ষা। অবশেষে অপেক্ষার অবসান।



মূল চরিত্র সাজ্জাদ। এই বালের শহরে আর এক মুহূর্ত থাকতে চায় না। এই শহরে নানা সমস্যাই জর্জরিত। একটা গার্লফ্রেন্ড আছে তার সাথে বিভিন্ন মানসিক চাপের কারনে একটা অসুস্থ সম্পর্ক। শেয়ার মার্কেট ধ্বস,পাওনাদারের টাকা, নেশাখোর ভাই, সাজ্জাদ তো একটা মানুষ, নবি-রাসূল না। রাশিয়া যেতে চায়, সপ্নে স্নো পরা দেখে। একটা ওভার কোটও কিনেছে।


মাত্র ১০ হাজার ডলার বাজেট। এর মধ্যেই এই তরুণ নির্মাতা জানে কিভাবে গুছিয়ে আস্ত একটা ফিল্ম বানাতে হয়। সিনেমার একটা সেকেন্ড অপচয় করে নি। প্রত্যেকটা সেকেন্ড ইম্পরট্যান্ট। প্রত্যেকটা সেকেন্ড অর্থবহ। নির্মাতা জানে কিভাবে শব্দের সাথে দৃশ্যের সামঞ্জস্যতা বজায় রাখতে হয়। রেখেছেও বটে। বাড়তি কোন শট নেই। ট্রেইনের শব্দ শুনেই বুঝা যায় রেইল লাইনের পাশ দিয়ে কোন একটা বস্তি। রেইল গাড়ি দেখানোর প্রয়োজনীয়তা নেই। আজানের শব্দ শুনেই বুঝা যায় এটা একটা ঢাকা শহর। উপর থেকে ড্রোন শট নিয়ে মসজিদ দেখাতে হয় না।সাজ্জাদ খালি গায়ে জানালার পাশে বসে আছে, পাশের এশট্রে থেকে ধুঁয়া উড়ছে। পেছন থেকে এক মেয়েলী কণ্ঠে আনন্দ সুরে গান ভেসে আসছে। বুঝতে বাকি থাকে না সে আর কেউ না সাজাদেরই বান্ধবী। বাড়তি কোন অন্তরঙ্গ দৃশ্য দেখাতে হয় নি, এরকম দৃশ্যপটই বলে দিচ্ছে কিছুক্ষণ আগের আনন্দঘন মুহূর্তের কথা।আবার কখনো কখনো হাহাকার, অসহায়ত্ব উঁকি দিয়ে উঠে  আজানের ধ্বনি বা আজম খানের গানে।


এরকম ছবি কি বাংলাদেশে আর কখনো হয়েছে? আমি দেখি নি। শুনেছি মাটির প্রজার দেশে ভালো হয়েছিল। আমার দেখা হয় নি। ব্ল্যাক অ্যান্ড হুওয়াইট থিম, একদম সাদাসিদে বাড়তি কোন কাজ নেই কি সুন্দর পরিপূর্ণ একটা ছবি। একটা মাত্রই হলে চলছে (স্টার সিনেপ্লেক্স)। এই সপ্তাহ বড়জোর থাকবে। স্বাধীন চলচ্চিত্র যারা পছন্দ করেন অথচ বাংলাদেশে সে রকম ফিল্ম পাচ্ছেন না, তারা দেখে আসতে পারেন। 

Tuesday, 25 December 2018

The House That Jack Built | Media Scope | Syful Thakur

The House that Jack built (2018)
Dir: Lars von Trier


The film starts with a conversation between two men, Jack and Verge. Jack is a psychopath serial killer. He believes himself as an artist. He believes that what he has done is an art.

while we are watching his killing experience, mainly it was a flashback of his five killing career which he is told to Verge on the background.

Between conversation, Jack tries to explain why he is killing people, tries to explain the reason of killing and verge tries to explain that it is not that way what he is thinking now.

Here Matt Dillons performing as a serial killer. He was a great actor in '90s. As a brilliant actor, he is done a good job in this film. His expression the way he talked just amazed me.

Verge character is played by Bruno Ganz. We didn't see him in the whole film, we just heard his mighty voice and spiritual speech. At the end of this film, we can able to see him.

This fil has lots of violence. Von Trier shows some grisly offensive murderous seen which a soft hearten people cannot bear. So if you are soft-hearted you can avoid.

Saturday, 3 November 2018

THE STONING OF SORAYA M.


ইরানি ভাষার মুভি আমি খুব একটা দেখি নি। যতগুলো দেখেছি সবগুলো বেশ ভাল ছিল। গত রাতে দেখলাম The stoning of Soraya m. দেখার পর শুধু মাথায় ঘুরছিল মুভিটা কি আসলেই সত্য ঘটনা অবলম্বনে তৈরি? 

একজন আমেরিকান সাংবাদিকের গাড়ি ইরানের একটি প্রত্যন্ত গ্রামে হঠাৎ নষ্ট হয়ে যায়। একজন মাঝ বয়সী নারী অনেক চেষ্টা করছিল, কিভাবে এই সাংবাদিকের সাথে কথা বলা যায়। গ্রামের লোকজন ঐ মাঝবয়সি নারিকে অর্ধ উন্মাদ বলে পরিচয় করিয়ে দিয়েছিল সাংবাদিকের কাছে। পরে নানা চেষ্টা করে সাংবাদিকের সাথে কথা বলা সম্ভব হয়েছিল। মাঝবয়সী মহিলার নাম ছিল যাহ্‌রা আর সাংবাদিকের নাম ছিল Freidoune Sahebjam


একপর্যায়ে সাংবাদিক যাহ্রার আমন্ত্রণে যাহ্রার বাড়িতে যায় এবং যাহ্রার কথা শোনে। যাহ্রা সাংবাদিককে বলল আপনি আমার ঘটনা শোনার পর বলবেন উন্মাদ আমি নাকি ওরা।তারপর যাহ্রা সাংবাদিককে শোনাল এক নিষ্ঠুর গ্রামের গল্প। যে গ্রামে জেনাহ করার অপবাদে একজন নির্দুষ মেয়েকে পাথর নিক্ষেপ করে হত্যা করা হয়।
পরবর্তিতে Freidoune Sahebjam বই লিখেন এই ঘটনার উপর।মূলত এই বই থেকেই ছবিটি অনুপ্রাণিত। যদিও একটু ঘাটাঘাটি করে দেখলাম ইরান এই ঘটনা স্বীকার করে নাই। স্বীকার না করাটাও স্বাভাবিক। 
এই মুভিতে ধর্মীয় আনুভুতিতে আঘাত হানার কোন চেষ্টা করে নাই। কিভাবে ধর্মকে ব্যাবহার করে মানুষ নিজেদের ফায়দা লুটছে এই মুভিতে তাই দেখানো হয়েছে। এই মুভিতে দেখানো হয়েছে ঐ সময় ইরানে মেয়েদের অধিকার কেমন ছিল।দেখানো হয়েছে ছোট্ট ছোট্ট বাচ্চাদের মগজে কিভাবে ঢুকিয়ে দেওয়া হচ্ছে এইটা পুরুষতান্ত্রিক সমাজ এখানে মেয়েদের কোন অধিকার নেই। জানি না এখনকার ইরানের কি অবস্থা। আমাদের বাংলাদেশের অবস্থা চিন্তা করেন না দিন দিন অবনতির দিকে যাচ্ছে। এখানেও ধর্মকে যে যেভাবে পারছে ব্যাবহার করছে।


Monday, 29 October 2018

Mission: Impossible – Fallout | MediaScope | Syful Thakur

Mission: Impossible – Fallout(2018)
When Ethan Hunt's ex-wife asked Luther "How's Ethan?" Then Luther replied, " Well you know, same old Ethan".
So if anyone asked me, how was the Mission: Impossible- Fallout? My answer will be like the same old mission: impossible.
This film is said to be as the best film of this franchise. Maybe it's for the action scene which seems more realistic than the previous films. But I didn't understand that, why don't they shoot some new thing, why don't they come up with a new idea. They were always telling the same stories with several plot twist. Yes, this film also has plot twist with some brilliant action scene. One thing I also like to mention that I am tired of watching the car racing scene. There is nothing new in this scene the old hide and seek thing, drifting, speed up the car. It is like the national things in every action-packed film.
More or less this film is infotainment. I have enjoyed a couple of action scene. There was an action scene in a washroom which I have enjoyed most and that was the fist fight. The ending helicopter fight was good. Tom cruise performance was brilliant as usual. Look at the picture I have uploaded and look at the expression he was given. Absolutely brilliant. I didn't like ouSupermanan Henry Cavill performance.
So I think many of you watched it earlier. You may have different arguments..

Friday, 19 October 2018

জয়া আহসানের প্রযোজনায় অনম বিশ্বাসের প্রথম ছবি 'দেবী- মিসির আলি প্রথমবার'।

দেবী আয়নাবাজি খ্যাত স্ক্রিপ্ট রাইটার অনম বিশ্বাসের প্রথম পরিচালিত ছবি। প্রযোজনায় আছেন আমাদের প্রিয় জয়া আহসান। তাছাড়া সরকারী অনুদান প্রাপ্ত ছবি। হুমায়ুন আহমদের দেবীর কথা চিন্তা করলেই তিনটা চরিত্র মাথায় আসে রানু, নীলু এবং মিসির আলী। এই তিনটি চরিত্রের উপর ভর করে এগিয়ে গিয়েছে অনম বিশ্বাসের ছবি ‘দেবী’।
আজকে সকাল ১০:৩০ টার শোতে বলকায় দেবী দেখেছি। ১০ :১৫ নাগাদ দেবী টিম সিনেমা হলে হাজির। দেবী সিনেমার প্রথম শো উৎসর্গ করলেন প্রয়াত সঙ্গিতশিল্পী লিজেন্ড আইয়ুব বাচ্চুকে।


দেবী শুরু হয় ১৭৫৮ সালের একটি ঘটনা প্রবাহ দিয়ে। যার লেজ ধরেই মূলত গোটা সিনেমাটা আগানো। শুরুটা বেশ ইন্টারেস্টিং ছিল। বেশ নড়েচড়ে বসেছিলাম। কিন্তু অল্পকিছু সময় পর আগ্রহটা আবার হারিয়ে ফেললাম। ডার্ক হরর ফিল্মে অনুপম রায়ের মেকী গলার গান নিয়ে ভয়ে ছিলাম। যা ভয় পেয়েছিলাম তাই করলো। যখনি গল্পের ভিতরে ঢুকলো তখনি এরকম আচমকা গান। যদিও গান পুরোটা দেয় নি।এভাবেই গল্পের মোড়ক খুলে প্রথমার্ধের সমাপ্ত ঘটলো। ছবির দ্বিতীয়ার্ধ আমার বেশ ভালো লেগেছে। মূলত গল্পের ইন্টারেস্টিং অংশগুলো সব এখানেই। কিন্তু প্রবলেম হচ্ছে বেশ তাড়াহুড়া করে ছবি শেষ করার একটা প্রচেষ্টা লক্ষণীয় ছিল। যারা ছবি দেখেছেন তারা বলতে পারবেন। বিশেষকরে ছবির শেষাংশের দৈর্ঘ্য আরেকটু ল্যান্থি করার প্রয়োজন ছিল। এছাড়াও উপন্যাসে যা ছিল গোটা ছবিতে ঠিক তাই রয়েছে। নতুন কিছু তেমন নেই। এক্ষেত্রে যারা নতুন কিছু খুঁজছিল আশাহত হয়েছি। গল্পের তেমন পরিবর্তন না হওয়ায় অনেকে আবার খুশিও হয়েছেন। ছবির গল্পের প্রাসঙ্গিকতার সাথে সামঞ্জস্য রেখে একটি দৃশ্যে করে মেটাল মিউজিক বেজে উঠেছিল। যা এই ছবির জন্রার সাথে সামঞ্জস্য। ডিউরেশন আরেকটু বেশী হলে ব্যক্তিগতভাবে এঞ্জয়েবল হতো। দেবী নিয়ে আমার এরকমই মিশ্র অনুভূতি।


নীলু চরিত্রে শবনাম ফারিয়ার কাস্টিং সবথেকে ভালো হয়েছে। প্রতিটি সংলাপের উচ্চারণ, এক্সপ্রেশন সবকিছু ভালো ছিল। এদিক থেকে আনিস সাহেব বা অনিমেষ আইচ এর চরিত্র বড্ড বেমানান। ডাইলগ ডেলিভারিতে নার্ভাসনেস, এক্সপ্রেশন বা বডি ল্যাঙ্গুয়েজে অপরিপক্বতা। সাথে জয়া আহসানের মত পটু অভিনেতা থাকার কারনেও এরকমটা হতে পারে। জয়া আহসানও যে এই ছবিতে খুব একটা ভালো করেছে তা নয়। রানু(জয়া) ও নীলুর(শবনাম ফারিয়া) সংলাপের একটি দৃশ্যে পাশের থেকে আমার ফ্রেন্ড বলে উঠলো জয়া এরকম লেসবো লেসবো লুক দিচ্ছে কেন। আমি আবার বললাম গল্পটা পড়ার সময় আমারও এরকমটা মনে হয়েছিল। জয়া আহসান ভালো অভিনেত্রী। উনার ক্ষেত্রে এরকমটা হওয়ার কারন হচ্ছে চরিত্রটাকে বেশী সিরিয়াসলি নেওয়া। যারফলে কিছুটা ওভারএক্টিং চোখে পরেছে। দোষটা অবশ্য পরিচালকের। এগুলো খেয়াল করা উচিৎ ছিল। তাছাড়া বেশকয়েক যায়গার এক্সপ্রেশন তাকিয়ে থাকার মতো ছিল। মিসির আলী চরিত্রে চঞ্চলকে অনেকেই মানতে নারাজ। আমার আবার মন্দ লাগে নাি। বইয়ের মতোই হতে হবে এমনতও কোন নিয়ম নেই। চঞ্চলের ভয়েজটা আমার ভালো লেগেছে। অন্যদের কেমন লাগলো জানি না। দর্শক হাসানোর জন্য কিছু কিছু যায়গায় মিসির আলী চরিত্রকে লেইমভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে। যা দৃষ্টিকটু লাগলো। তাছাড়া ব্যক্তিগতভাবে মিসির আলীকে নিয়ে আমার কোন আক্ষেপ নেই। তবে মিসির আলীর জ্ঞানের পরিধি এখানে ভালোভাবে প্রকাশিত হয় নি। যেরকমটা আমরা বইয়ে পড়েছি। শেষাংশে আরেকটু সময় দিলে ইরেশ জাকের এর চরিত্রটা আরেকটু সুন্দরভাবে জাস্টিফাই হতো।


ছবির ব্যাকগ্রাউন্ড স্কোর ভালো ছিল। এডিটিং এ ছিলেন শিমুল চন্দ্র বিশ্বাস।যথেষ্ট ভাল কাজ করেছেন শিমুল দা। সাউন্ড এর ব্যাপারটা যারা স্টার সিনেপ্লোক্সে দেখেছেন তারা হয়তো আরও ভালো উপভোগ করেছেন। গোটা ছবিতে ডার্ক টোন ছিল। আন্তর্জাতিক ছবির মান হিসেবে আহামরি না হলেও, বাংলাদেশের এই প্রথম এই জন্রার কাজ হিসেবে, বেশ ভালো কাজ। এই ধাচের কাজ আরও হোক এমনটাই চাচ্ছি।

https://www.youtube.com/watch?v=_v9eIPXXBig&t=10s


Debi Download link : হলে গিয়ে দেখে আসুন। 

Wednesday, 17 October 2018

The Trial (1962)



The Trial (1962)
Director: Orson Welles
Few police officers came into the Josef K's room and told him that he was under arrest. But they did not tell him in which charge they accused him. At the beginning of this film, several times Josef K Asked them about the charge, but they ignored it precisely. Later he tried to find out of his charge of accusation.
While I was watching, It seems like I was watching someone's nightmare. The trial room, the people who work in Josef's office, everything looks like dramatic not the usual one, not the realistic one. The allegorical power of this film is so strong. Though I didn't get it at all. Need to read some good stuff about this film. The several cameras works, especially the long shots were too good. It's like every frame is trying to say something but I didn't get it.
Let me explained what I understand about this film. I think this film is trying to portrait as the whole world is like a trial and we are now searching for the answer why we are here now. In which charge we are accused.

Tuesday, 14 August 2018

Kaler Putul | Media Scope | Syful Thakur

কালের পুতুল।
দারুন লাগলো। একদম শুরু থেকে বেশ ভালোভাবেই উপভোগ করলাম। প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত থ্রিল ধরে রাখার জন্য পরিচালক রেজা গালিব অবশ্যই প্রশংসা প্রাপ্য। এই ছবির প্রশংসা ভালোই শুনেছিলাম। ভাবি নাই এতোটা ভালো হবে। সময় সুযোগ হয় নাই বলে হলে দেখা হয় নাই। তবে কথা দিলাম উনার পরবর্তী মুভি হলে গিয়ে দেখবো।


পরিচালক গল্পের ভিতরেই থাকার চেষ্টা করেছেন।তাই বাড়তি কোন দৃশ্যের প্রতি নজর দেন নি। আরো সুন্দর লোকেশনে যেতে পারতেন, হয়তো বাজেট সল্পতায় তা হয়ে উঠে নি। চৌকশ কিছু দৃশ্যায়ন দেখার জন্য মন আনচান করছিল। এরকম পাহাড়ের উপরে প্রেক্ষাপট, আর মনোরম কোন দৃশ্য দেখতে পেলাম না। একটু বেখাপ্পা ঠেকছে।


এতগুলো ভালো অভিনেতার ভিরে ফেরদৌসের অভিনয় বড্ড বেমানান লাগলো। ফেরদৌসের ভয়সের জন্য বারবার গল্পের ভিতর থেকে বের হয়ে যাচ্ছিলাম। একদম বাজে অভিনয় করেছে। কয়েকটা স্থানে এক্সপ্রেশন ঠিকঠাক ছিল। বাট যেরকম ক্যারেক্টার ভয়েসটা একদম যায় নি।
মুভির সবথেকে যে বিষয়টা ভালো লেগেছে, মুভির মধ্যে এরকম কিছু ক্লু দেওয়া আছে যাতে করে মুভিটি নিখুঁত মনে হয়। পরিচালক অনেক যত্ন নিয়েই বানিয়েছেন। এ বিষয়টা সচরাচর বাংলা ছবিতে দেখা যায় না।
  • Movie Kaler putul
  • Director: Reza Galib
  • Download or Streaming link: https://www.youtube.com/watch?v=7T9xcmMc8ZU&t=191s



Thursday, 19 July 2018

Deyal | Humayun Ahmed

হুমায়ূন আহমেদের শেষ উপন্যাস 'দেয়াল' পড়ে শেষ করলাম আজকে। আজকে মৃত্যু বার্ষিকী হিসেবে পূর্ব পরিকল্পিত ভাবে শেষ করা এমনটা না। দুই দিন আগে বাসে পড়া শুরু করেছিলাম, আজকের মিরপুর ২ এর জ্যামে এসে শেষ হলো এই আরকি। এমনিতে আমার মানুষের জন্ম মৃত্যু দিবস খুব একটা মনে থাকে না। যেবার আম্মা হাসপাতালে ছিল নিজের জন্মদিনের কথাও ভুলে গিয়েছিলাম। ফেসবুকে বিভিন্ন পোস্ট দেখে বিভিন্ন বিখ্যাত মানুষের জন্ম -মৃত্যু দিবসের তারিখ নজরে আসে এই যা। আরও একটি বিষয় জানিয়ে রাখা ভালো। আমি খুব ভালো পাঠক না। মাঝে মধ্যে দুই একটা বই পড়ি। ১২ সালে যখন স্যারের মৃত্যুর সংবাদ শুনেছিলাম, তখন কেমনজানি একটা শূন্যতা অনুভব করলাম। খেয়াল করলাম চোখের কোনে জল ঝমছে। আমি কিন্তু তখন হাতে গোনা কয়েকটা বই পড়েছিলাম মাত্র। তাছাড়া সচরাচর বিখ্যাত ব্যক্তিদের মৃত্যুর সংবাদে আমাকে খুব একটা নাড়া দেয় না। সংবাদ শোনে ব্যথিত হই, আবার ঠিক হয়ে যায়....
এবার 'দেয়াল' নিয়ে কথা বলা যাক-


ছবি- Musleha Yasmin Mitu
'দেয়াল' একটি রাজনৈতিক উপন্যাস। যেখানে বঙ্গবন্ধু হত্যা থেকে শুরু করে মেজর জিয়া হত্যা পর্যন্ত উল্লেখ রয়েছে। শুরুর দিকে পড়ে তেমন একটা উপভোগ করছিলাম না। বারবার এরকম মনে হচ্ছিল লেখক চরিত্রগুলো বুনতে ব্যর্থ হচ্ছে। মাথার মধ্যে লেখকের 'জোছনা ও জননীর গল্পের' সঙ্গে তুলনা চলে আসছিল। লেখক 'জোছনা ও জননীর গল্পে' যেরকমভাবে চরিত্রগুলো একেছিলেন ঠিক সেরকমটা হয়ে উঠছে না। লেখায় তারাহুরা, গল্প শেষ করতেই হবে এরকম ইচ্ছা। সম্ভবত লেখক বুঝতেই পেরেছিলেন তার হাতে বেশি একটা সময় নেই। আবার পড়তে পড়তে গল্পের ভিতরে ঢুকে গেলাম। 'দেয়াল' বেশ বিতর্কিত উপন্যাস। প্রথম আলোতে কিছু অংশ প্রকাশিত হওয়ার পরেই বিতর্কের সৃষ্টি। শেষ পর্যন্ত আদালত পর্যন্ত গড়ালো। বাকিটা সবারি মোটামোটি জানা। বইটা পড়ার পর একটা আগ্রহ রয়ে গেল, হুমায়ুন আহমেদ বেঁচে থাকলে উপন্যাসটা ঠিক কোথায় শেষ করতেন তা জানার জন্য।

Thursday, 5 July 2018

Gagan Harkara

Gagan Harkara

Gagan Chandra Dam mainly known as GaganHarkara was a Bengali Baul poet. The most underrated baul poet in Bangladesh. Gagan Harkara was born around 1845 at Kasba village in kumarkhali district in khushtia and passed away in 1910. He was a postman on kumarkhali. So people of kumarkhali called him as a Harkara, which is the Bengali meaning of the postman.
GaganHarkara was a baul song writer and composer. He mainly followed the great baul Lalon Shah. He is the disciple of Lalon Shah.
Rabindranath Tagore used to go regularly to look after zamindari in Shilaidah and Shahjadpur Bangladesh from 1889 to 1901. Then Rabindranath Tagore met with Gagan Harkara. Gagan Harkara was delivered and collecting letter from Rabindranath Tagore. Whenever Rabindranath Tagore was in shilaidaha he used to hear Gagan’s song. He liked the way Gagan Harkara was singing and writing song.

Rabindranath Tagore loved baul song most. Most of the time Rabindranath Tagore wanted to listen Lalon and Harkara’s own song from Gagan Harkara. Among the entire disciple of Lalon Shah, Rabindranath Tagore loved Gagan Harkara most. Rabindranath published most of Harkara’s song in his magazine. Rabindranath Tagore niece Sarala Devi had also published an article about Lalon and Gangan Harkara in ‘Bharati’.  Rabindranath Tagore tried to help and promote the Bengal baul song.


Most of Gagan Harkara’s song was unfound. His most renowned song was ‘Ami kothay pabo tare, Amar moner manush jare’. After coming to Shilaidah, Rabindranath was influenced by Sanyaji Lalon and after Lalon Rabindranath again influenced by Gagan Harkara’s song. Rabindranath Tagore composed ‘Amar sonar Bangla’ on the basis of Gagan’s popular song ‘Ami kothaypabo tare.’  During break down of Bengal in 1905 Rabinranath Tagore composed this song. After the liberation war of Bangladesh, we used ‘Amar Sonar Bangla’ as our national anthem.

Some people said that Rabindranath Tagore copied Gagan Harkara’s song but this is not true. Rabindranath was a huge fan of baul song of Bangla. He helped local baul of kushtia by publishing their lyrics in his magazine. This is not an only song which Rabinranath influenced. Many of his songs were influenced by Bengali baul song.  See what Rabinranath mentioned about Gagan-
“In the same village I came into touch with some Baul singers. I had known them by their names, occasionally seen them singing and begging in the street, and so passed them by, vaguely classifying them in my mind under the general name of Vairagis, or ascetics. The time came when I had occasion to meet with some members of the same body and talk to them about spiritual matters. The first Baul song, which I chanced to hear with any attention, profoundly stirred my mind. Its words are so simple that it makes me hesitate to render them in a foreign tongue, and set them forward for critical observation. Besides, the best part of a song is missed when the tune is absent; for thereby its movement and its color are lost, and it becomes like a butterfly whose wings have been plucked. The first line may be translated thus: 'Where shall I meet him, the Man of my Heart?' This phrase, 'the Man of my Heart,' is not peculiar to this song, but is usual with the Baul sect. It means that, for me, the supreme truth of all existence is in the revelation of the Infinite in my own humanity. 'The Man of my Heart,' to the Baul, is like a divine instrument perfectly tuned. He gives expression to infinite truth in the music of life. And the longing for the truth which is in us, which we have not yet realised, breaks out in the "Ami Kothay Pabo Tare". The name of the poet who wrote this song was Gagan. He was almost illiterate; and the ideas he received from his Baul teacher found no distraction from the self-consciousness of the modern age. He was a village postman, earning about ten shillings a month, and he died before he had completed his teens. The sentiment, to which he gave such intensity of expression, is common to most of the songs of his sect. And it is a sect, almost exclusively confined to that lower floor of society, where the light of modern education hardly finds an entrance, while wealth and respectability shun its utter indigence. In the song I have translated above, the longing of the singer to realize the infinite in his own personality is expressed. This has to be done daily by its perfect expression in life, in love. For the personal expression of life, in its perfection, is love; just as the personal expression of truth in its perfection is beauty.”
Rabindranath Tagore wrote a drama named ‘Dakghar’ which is about Gagan Harkara’s life story. Later Satyjit Ray made a movie based on this drama named ‘The Postman’.


References:






Monday, 30 April 2018

AVENGERS INFINITY WAR | REVIEWED BY SYFUL |

|Avengers: infinity war|

ইনফিনিটি ওয়ারের যেসব স্পইলার আকাশে বাতাসে উড়ছে। ওইগুলোকে উড়তে দেন। ঐগুলো জানলেও আপনি স্পইলড বা ক্ষতিগ্রস্থ হবেন না। লোগান যখন দেখেছিলাম, লোগানের শেষ পরিণতি জানা ছিল তাও মুভির প্রতি ভালো লাগা একটুও কমেনি।

মার্ভেলের মুভিতে সবসময় একটু এন্টারটেইনমেনট উপাদান বেশী থাকে। মুভি দেখবো উপভোগ করবো শেষ। এগুলো নিয়ে অনেক সিনেমা প্রেমিক, ক্রিটিক্সদের আক্ষেপের শেষ ছিল না। ইনফিনিটি ওয়ার মনে হল এতসব আক্ষেপের সমাধান। এরকম একটা ফিল্ম বানানোর জন্যই বোধয় মারভেল এতো বছর ধরে চরিত্রগুলো গুছাচ্ছিলো।

ব্যক্তিগতভাবে আমি এরকম সিকয়েন্স মুভির পক্ষে না। আমার মতে দর্শক হলে যাবে দুই আড়াই ঘণ্টার একটা মুভি উপভোগ করবে, মুভিটা এখানেই শেষ হবে। কয়েকদিন পর আবার যাবে আরেকটা অন্য গল্পের মুভি দেখতে। মুভির একটা পর আরেকটা সিকয়েন্সকে মুভি বলা চলে না, এগুলো সিরিজ হয়ে যায়। সম্পূর্ণ ব্যক্তিগত মতামত মতের পার্থক্য থাকা স্বাভাবিক।

ইনফিনিটি ওয়ার নিয়ে ফেবুতে একটা পোস্ট দেখা যাচ্ছে যে ইনফিনিটি ওয়ার দেখতে হলে আগে  এই সতের আঠারোটা মুভি দেখতে হবে। সিকয়েন্স মুভিগুলোর এই একটা প্রবলেম আপনি যদি আগের ফিল্মগুলো দেখে না থাকেন তাহলে আপনার জন্য চরিত্রগুলো ধরা খুব কঠিন হয়ে পরবে। তবে মারভেল চেষ্টা করেছে যাতে করে নতুনদের মুভি বুঝতে কষ্ট না হয়। কিন্তু আপনি যদি আগের মুভি গুলো দেখে না থাকেন তাহলে চরিত্রগুলো আপনাকে ভাবাবে না। এই মুভিটা আগের মুভিগুলোর মত না , এই মুভিটা আপনাকে যেমন হাসাবে তেমনি চরিত্রগুলোর সাথে ইমোশনাল এটাচমেন্ট তৈরি করবে।তাই আগেরগুলো না দেখে আপনি এই মুভিটা দেখে মজা পেলেও তেমন আহামরি কিছু মনে হবে না।

মুভির বেশকয়েকটা অংশ আলোচনা করার মত ছিল। দর্শক যাতে করে স্পইলড না হয় সে জন্য আলোচনা করা হলো না। মারভেলের আগের মুভিগুলোই ছিল যে, ভিলেইন যতই পওারফুল হোক না কেন ভিলেইনের শেষ পরিনতি সবার জানা ছিল। মুভির পরের সিকোয়েন্সে কি হবে তাও প্রেডিক্‌টেবল ছিল। এখানে এরকমটার সুযোগ কম।সবমিলিয়ে মুভি উপভোগ্য এবং বেশ ভালো। অনেকে এই মুভিকে সর্বকালের সর্ব শ্রেষ্ঠ মুভি বলতেছে। এগুলো ইগনোর করা ভালো। যারা বলছে তারা খুব বেশী আবেক প্রবণ হয়ে বলছে।

Tuesday, 20 February 2018

Black Panther(Don't waste your money) | Negative review | Syful

Today I have watched Black Panther 3D and totally disappointing. I had a pretty high expectation about this film. Only because of it is certified fresh of rotten tomatoes. But after watching, I realized it is f** overrated shit. This movie story plot is too weak and so common and predictable. This movie has nothing to see. I like the black panther but I hate this film. Totally disappointed and wastage of money. I gave it 2 stars only because of some funny dialogue and some action scene. Please don't call me racist I am black also.

LIVE FROM DHAKA | ABDULLAH MUHAMMAD SAAD | MEDIASCOPE

LIVE FROM DHAKA “ আমি কোন নবি-রাসূল নয়, আমি একটা মানুষ, আমার সহ্যের একটা লিমিট আছে।“ -       সাজ্জাদ  (লাইভ ফ্রম ঢাকা) আমাদের ...